নিউক্লিয়ার ফ্যামিলি গড়ে ওঠায় বিদায় নিয়েছে ঘরভর্তি শিশুর হৈ-হুল্লোড়। পরবর্তী প্রজন্ম বেড়ে উঠছে অনেকটা নিঃসঙ্গতাকে সঙ্গী করে। ভাইবোনের খুনসুটি, খেলনা কিংবা খাবার নিয়ে কাড়াকাড়ির স্মৃতি তাদের নামের পাশে জমা হচ্ছে না।
কন্যা সন্তান নিয়ে কুপ্রথা অনেকটা কমলেও, পুরোপুরি কমেনি। কোনো কোনো সংসারে
তো অশান্তিও দেখা দেয়।
গবেষণা জানিয়েছে, ভাই বা বোনের সঙ্গে বেড়ে ওঠা একটি শিশুর জীবনে অত্যন্ত আনন্দদায়ক। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ছেলে হোক বা মেয়ে, তার যদি একটি বোন থাকে তো সেই জীবনের আনন্দই আলাদা বলে গবেষণায় প্রকাশ পেয়েছে। এখনও কন্যা সন্তান জন্ম নিলে যাদের দুঃখের শেষ থাকে না, তারা দেখে নিন যে আপনার মেয়ে আপনাকে কতভাবে সাহায্য করতে পারে।
ছোটবেলা থেকে বড় হয়ে উঠেও বোন সবচেয়ে কাছের বন্ধু হতে পারে। নিজের বোন থাকলে সেই শিশুর মধ্যে মায়া-মমতা ও ভালোবাসা প্রকাশ পায়। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ম্যাচিওরিটিও তাড়াতাড়ি আসের বোনের প্রভাবে।
৩৯৫টি পরিবারের ওপর সমীক্ষা চালিয়ে এই সিদ্ধান্তে এসেছেন ব্রিংহাম ইয়ং ইউনিভার্সিটির গবেষকরা। এমনকি বিজ্ঞানীরা জানাচ্ছেন, ভাই-বোনের মধ্যে ঝগড়া মানসিক বিকাশের জন্য অত্যন্ত উপযোগী।